
Home নড়াইল জেলা / Narail District > কালিয়া উপজেলা / Kalia Upazila
এই পৃষ্ঠাটি মোট 100198 বার পড়া হয়েছে
কালিয়া উপজেলা / Kalia Upazila
কালিয়া উপজেলার দর্শনীয় স্থান Sightseeing of Kalia Upazila |
||
|
||
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
উদয় শংকর ও রবিশঙ্কর-এর পৈত্রিক বাড়ী
উদয় শঙ্কর, অমলা শঙ্কর, রবিশঙ্কর হয়ে আনন্দ শঙ্কর-মমতা শঙ্কর পর্যন্ত এক ঝাঁক উজ্জ্বলতম নাম নড়াইলের গৌরব গাঁথায় রত্নখচিত আপন মহিমায় সমুজ্জ্বল। যদিও উদয় শঙ্কর বা রবিশঙ্করের স্মৃতিতে নড়াইল হয়তো বহু পূর্বেই বিস্মৃত এবং কখনোই নড়াইলের মাটির স্পর্শ তাঁদের শরীর, মন ও মনন গঠনে কোন অবদান রাখেনি, তবুও শেকড়কে অস্বীকার করা যায় না বলেই নড়াইলের কৃতি সন্তান হিসেবে তাঁরা অবিস্মরণীয়। শঙ্কর পরিবারের উত্থান যে উদয় শঙ্করকে ঘিরে, তাঁর পৈত্রিক বসতভিটা নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার এই বাড়িটি। আর বৃহত্তর যশোরের মাগুরার মেয়ে বিখ্যাত নৃত্যশিল্পী অমলা শঙ্কর এ পরিবারের সম্পৃক্ত হন বৈবাহিক সূত্রে। রবিশঙ্কর উদয় শঙ্করের অনুজ।
উদয় শঙ্কর প্রাচ্য নৃত্যকলার ক্ষেত্রে একাই একটি প্রতিষ্ঠান। তাঁর বিশ্ব বিজয় এবং বিশ্বকে এই উপমহাদেশীয় শিল্প সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত করা, বিশেষত নৃত্যকলার প্রতি শ্রদ্ধাবনত করার কর্মমঞ্চটি তাঁর বৈচিত্র্যময় জীবনের শ্রেষ্ঠতম অবদান। এই বিশ্ববরেণ্য নৃত্যশিল্পী উদয় শঙ্কর সংস্কৃতির ক্ষেত্রে তাঁর অবদানের জন্যে বিশ্ববাসীর কাছ থেকে পেয়েছিলেন অভাবনীয় স্বীকৃতি ও সম্মান। বিশ্বভারতী ও রবীন্দ্রভারতী তাঁকে ‘দেশিকোত্তম’ এবং ‘ডি লিট’ উপাধি ও ভারত সরকার তাঁকে ‘পদ্মভূষণ’ উপাধি প্রদান করেন। ‘রবিশঙ্কর’ একটি নাম। যে নামটি ইন্দ্রজালের মত মোহিত করে রেখেছে বিশ্বের সুরের জগতকে। ১৯৫৬ সাল থেকে আজ অবধি ভারতীয় শাস্ত্রসংগীতের প্রতিনিধি হিসেবে পন্ডিত রবিশঙ্কর প্যারিস, বার্লিন, লন্ডন, সিডনী ও শিকাগোসহ পৃথিবীর প্রায় বড় বড় শহর গুলোতে সুরের আগুন ছড়িয়ে জয় করে চলেছেন লক্ষ লক্ষ শ্রোতাকুলের অন্তর। তাঁর অমর সৃষ্টি বেশ কয়েকটি রাগ তাঁকে কালজয়ী করে রেখেছে। চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রেও তাঁর অবদান বিশেষ স্মরণীয় হয়ে থাকবে যুগ যুগ ধরে। সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’সহ অসংখ্য ছায়াছবিতে তিনি সুরারোপ ও সংগীত পরিচালনা করেছেন। ১৯৭০ সালে তাঁর পিতৃভূমি বাংলাদেশ প্রলয়ংকারী জলোচ্ছ্বাসের করাল গ্রাসে পতিত হলে, তিনি তাঁর ছাত্র বীটল জর্জ হ্যারিসনের সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্রে ‘বেনিফিট কনসার্ট’ এর আয়োজন করে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন। ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে আর্থিক সহায়তার জন্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে জর্জ হ্যারিসনসহ বিশ্ববিখ্যাত পঁচাত্তর জন শিল্পীর স্বমন্বয়ে ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ নামে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন রবিশঙ্কর। এটি ছিলো স্মরণাতীতকালের বৃহত্তর একটি কনসার্ট সারা পৃথিবীর মানুষের বিবেককে নাড়া দেয়। রবিশঙ্কর ও মেনুহীনের যৌথ প্রথম রেকর্ড ‘ওয়েস্ট মিট্স ইস্ট’ এর প্রথম ভল্যুমটা ‘গ্র্যামি’ পুরস্কার লাভ করে। এ পুরস্কারটি ‘অস্কার’ পুরস্কারের সমতুল্য। ১৯৬৬ সালের দিকে তিনি ‘সুপারস্টারডম’ পেয়ে গেলেন। বিশ্বব্যাপী তাঁর আরো খ্যাতি ছড়িয়ে পড়লো। এছাড়াও তিনি দেশ বিদেশে পেয়েছেন দুর্লভ সম্মান ও ভূষিত হয়েছেন বিভিন্ন পুরস্কারে। বিস্তারিত...... উদয় শঙ্কর / রবিশঙ্কর / অমলা শঙ্কর
অবস্থান: কালিয়া শহরেই অবস্থিত। বর্তমানে জেলা পরিষদের ডাকবাংলো হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ঐতিহাসিক এই বাড়িটি।
দূরত্ব: কালিয়া বাসস্টান্ড থেকে সামান্য দূরত্ব। যাতায়াতের মাধ্যম: পায়ে হেঁটেই যাওয়া যায়। প্রয়োজনে ফোন করুন মহসিন হোসাইন(কবি)-০১৫৫৬৪২৫৪০৭/০১৬৭০৭৪৯৫২৪ |
|
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
![]() ![]() |
কালিয়া পিতলের রথ তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে ................ অবস্থান: কালিয়া বাসস্টান্ড থেকে আধা কি:মি: পূর্ব দিকে কলাবাড়িয়া যাওয়ার পথে রাস্তার ডান পার্শে। দূরত্ব: কালিয়া বাসস্টান্ড থেকে আধা কি: মি: / কালিয়া বাজার থেকে ১ কি:মি:। যাতায়াতের মাধ্যম: হেঁটেই যাওয়া যায়।
প্রয়োজনে ফোন করুন
মহসিন হোসাইন(কবি)-০১৫৫৬৪২৫৪০৭/০১৬৭০৭৪৯৫২৪ |
|
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
কদমতলায় মুঘল আমলের মসজিদ
তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে ...............
অবস্থান: নড়াইল > চাচুড়ী বাজার > কদমতলা গ্রাম। নড়াইল জেলা শহর থেকে বাসে চড়ে কালিয়া যাবার পথে বাম পার্শে চাচুড়ী বাজারের পার্শে প্রাচীন চিত্রা নদীর উত্তর পার্শে কদমতলা গ্রামে মসজিদটি অবস্থিত।
দুরত্ব: নড়াইল হতে ১৫ কি: মি: / কালিয়া হতে ১২ কি:মি: যাতায়াতের মাধ্যম: নড়াইল-কালিয়া বাস সার্ভিস।
প্রয়োজনে ফোন করুন
মহসিন হোসাইন(কবি)-০১৫৫৬৪২৫৪০৭/০১৬৭০৭৪৯৫২৪ |
||
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
চাচুড়িয়া গ্রামে পর্তুগীজ আমলের মন্দির
তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে ......
অবস্থান: নড়াইল > চাচুড়ী বাজার > মন্দির। নড়াইল জেলা শহর থেকে বাসে চড়ে কালিয়া যাবার পথে বাম পার্শে চাচুড়ী বাজারের পশ্চিম পার্শে প্রাচীন এই রাধাগোবিন্দ মন্দিরটি অবস্থিত। দূরত্ব: নড়াইল জেলা শহর হতে ১৫ কি: মি: / কালিয়া শহর হতে ১২ কি:মি:। কমদতলা মসজিদ থেকে সামান্য দূরত্ব। নদীর দক্ষিণ পারে এই মন্দির আর উত্তর পারে মুঘল আমলে নির্মিত কদমতলা মসজিদ। যাতায়াতের মাধ্যম: নড়াইল-কালিয়া বাস সার্ভিস।
প্রয়োজনে ফোন করুন
মহসিন হোসাইন(কবি)-০১৫৫৬৪২৫৪০৭/০১৬৭০৭৪৯৫২৪ |
||
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
আরজী বাঁশ গ্রামে প্রাচীন কালি মন্দির
তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে.........
অবস্থান: নড়াইল থেকে কালিয়া যাবার পথে বাঁশগ্রমে এই মন্দিরটি অবস্থিত।
দূরত্ব: নড়াইল হতে ১০ কি:মি: / কালিয়া হতে ১২ কি:মি: যাতায়াতের মাধ্যম: নড়াইল-কালিয়া বাস সার্ভিস / ইজিবাইক।
প্রয়োজনে ফোন করুন
মহসিন হোসাইন(কবি)-০১৫৫৬৪২৫৪০৭/০১৬৭০৭৪৯৫২৪ |
||
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
কেলাবাড়ি বা ঠাকুরভিটে কলাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ২ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে কলাবাড়িয়া গ্রামের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত নলিয়া নদীর পশ্চিম তীরে সুপ্রাচীন শিবপুর গ্রামের পূর্ব পাশে জাহান্দারের পুত্র ওয়ালি মহামুদ প্রায় সাড়ে ৩ শত বছর পূর্বে প্রথম একটি পরিখাবেষ্টিত বাড়ি নির্মাণ করেন। এটা ছিল দুর্গ বা ফোর্ট বিশেষ। ‘কেলাবাড়িভিটি’ বা ‘ঠাকুরভিটি’বা ভিটেয় সুলতানি আমলের শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছিলেন ওয়ালি মাহমুদ খাঁ। স্থানীয় হিন্দু জনগণ ডিহির মালিক ওয়ালি মাহমুদকে ঠাকুর সম্মোধন করতো বলে স্থানটি ‘ঠাকুরভিটি’নামে পরিচিতি পায়। ঠাকুর তুর্কি ও ফার্সি ভাষার শব্দ। এই দুর্গের প্রাকার বা গড়খাইয়ের পানি প্রবাহিত হতো নলিয়া নদী থেকে। প্রাচীন লোকদের মুখ থেকে শোনা যায়, কেলাবাড়ি বা ঠাকুরভিটির অবস্থান ছিল ২৭ বিঘা জমির ওপর। এখান থেকে এই জনপদের শাসন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা হতো। ‘কেলাবাড়ি’ থেকে ইংরেজ কোম্পানি আমলে জনপদের নাম হয়ে যায় কলাবাড়িয়া। প্রাচীন দলিলপত্র থেকে এমন সাক্ষরই মেলে। ওয়ালি মাহমুদ খাঁ বা ওয়ালি মাহমুদ শাহের উত্তর বংশধরদের কিছু অংশ ভিটির কাছে এবং সোজা নদীর পূর্ব অবস্থান করছেন। বড় অংশটি বাস করছেন ভিটি থেকে সাড়ে ৩ কিলোমিটার দূরে দশানি-মোল্যাপাড়ার গ্রামেরই উত্তর-পূর্ব পাশে। এই ভিটিটির প্রাচীন নিদর্শন নির্দেশিত করার জন্য এক দশক আাগে খুলনা বিভাগীয় পূরাতত্ত্ব বিভাগের পরিচালক একটি সফর শেষ করেন। অবস্থান: কালিয়া উপজেলা শহর থেকে গোপালগঞ্জ বাস যোগে যাওয়ার পথে ৫ মাইল পূর্ব দিকে কলাবাড়িয়া বাজার অবস্থিত। বাজারের দক্ষিণ পাশে সুপ্রাচীন ঠাকুর ভিটে / কোলাবাড়ী ভিটে অবস্থিত। দূরত্ব: কলাবাড়িয়া বাজার থেকে ২.৫ কি: মি: দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে নলীয়া নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত। যাতায়াতের মাধ্যম: এই স্থানে যাওয়া যায়,মোটর সাইকেল ও রিক্সাভ্যান যোগে এবং হেঁটে। |
||
---------------------------------------------------------------------------------------------------- | ||
রঙমহলের প্রাচীন ভিটি প্রায় সাড়ে ৩ শত বছর আগে কলাবাড়িয়ার প্রাচীন ‘কেলাবাড়িভিটে’ থেকে ওয়ালি মাহমুদের পুত্র নাসির মাহমুদ বেলফুলিয়া পরগনার উত্তরাংশের ডাঙ্গায় বসতি স্থাপন করেন। তার ছিল ৪ পুত্র, তারাই পিতার আদেশে বসত কাঠামো নির্মাণ করেন। বেলফুলিয়া পরগানার দশানির জমিদারির অংশ বিধায় স্থানটি দশানি-মোল্যাপাড়া নামে পরিচিত। নাসির মাহমুদ ও তার পুত্রেরা প্রথম বসতি স্থাপন করে পাড়ার একেবারে পূর্বাংশে। সেখানে এখন সাহেবালি গং বসবা করছে। প্রাচীন বাড়িটি এক সময়ে অগ্নিদদ্ধ হলে বসতবাড়িগুলো পশ্চিমাংশে নতুন করে তৈরি হয়। নতুন বসত বাড়ির আগেই স্থাপিত হয় রঙমহল। এই রঙমহলের দক্ষিণ-পূর্ব পাশে মুঘল আমলেই একটি তালাব ও মসজিদ নির্মাণ করা হয়। অতি সম্প্রতি তালাবের স্থলে বসতি গড়ে উঠেছে। প্রাচীন রঙমহলটি ছিল শনের তৈরি। সেযুগে এই সবংশের কোনো লোকই কোটাবাড়ি তৈরি করতো না। তাদের বিশ্বাস কোটাবাড়িতে বসবাস তাদের জন্য অকল্যাণ বয়ে আনবে। তবে রঙমহলটি ছিল সাজানো গোছানো ও মূল্যবান জিনিসের সমারহে ভরপুর। এখানে কেলাবাড়ি তরফের বিচার ব্যবস্থা চালু ছিল। আরার এটা ছিল সব শরিকের খাজনা আদায়ের কাচারিবাড়ি। জমিদারদের কোনো রাজনৈতিক সামাজিক সিদ্ধান্ত নেয়া হত এখান থেকেই। রঙমহলের আশপাশে কোনো বসত বাড়ি ছিল না। ঈদসহ বিভিন্ন পর্ব উৎসবে রঙমহলের সামনে ঘিয়ের বাতি জ্বালানো হতো। এই রঙমহল থেকে ছিয়াত্তরের মন্বান্তরে বিদ্রোহী চাঁদ মাহমুদ ও কোরেশ মাহমুদ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির চালের নৌকা লুট করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। এটা ছিল ইংরেজদের বিরুদ্ধে সরাসরি বিদ্রোহ। জকি মাহমুদ তার ভাইপো আরশাদ মোল্যাকে উদ্ধারের জন্য এখান থেকেই আদেশ করেছিলেন। উল্লেখ্য, চোরখালিতে আরশাদ খাজনা আদায়ের কাজে গেলে লোহাগড়া উপজেলার সরকার তালুকদারেরা এক বিরোধের কারণে তাকে বন্দী করে নিয়ে যায়। এই রঙমহল থেকেই ১৮৪০-১৮৪২ সালে জকি মাহমুদ কেলাবাড়ি নীলকুঠির কুঠিয়াল এলএম কামিন ডানডালের বিরম্নদ্ধে যুদ্ধঘোষণা করেন। উল্লেখ্য, গবেষকেরা মনে করেন, জকি মহামুদ ও তার বংশীয় লোজজন ফরায়েজি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিল। ডানলাপ সাহেব কুঠি স্থাপনকালে জকির অনুমোদন নিলেও পরে তার ব্যাতিক্রম ঘটে। রঙমহলের সামনের দক্ষিণ পাশে একসময়ে বসতো পূন্যাহের মেলা, পাটোই উতসব, হতো লাঠিখেলা প্রতিযোগিতা, হতো পাশা খেলা ও পুথিপাঠের আসর। ঈদুল আজহার সময়ে এখানে দরিদ্রদের মধ্যে কোরবানির গোশ ভাগ করে দেয়া হতো। ১৯১১ সালে অজ্ঞাত করণে রঙমহলটি অগ্নিদদ্ধ হয়। রঙমহলটি আর নির্মাণ করা হয়নি। স্থানটি এখন বসতবাড়িতে পূর্ণ। এখানে বাস করছেন একাত্তরের বীরমুক্তিযোদ্ধা, কালিয়া থানা কমান্ডার আবুল কালাম আজাদ, ডাক্তার মুজিবুর রহমান,সাবেক উপসচিব ফেরদাউস মোল্যা প্রমুখ। কালিয়া থানা মুক্তিযোদ্ধা প্রাথমিক প্রধানকার্যলয় ছিল এখানেই। এখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু সহোদর শেখ নাসের, জননেতা এখলাসউদ্দিন আহমদ, সরদার আবদুস সাত্তার প্রমুখ। অবস্থান: কালিয়া উপজেলার কলাবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে দশানি-মোল্যাপাড়ায় রঙমহলের প্রাচীন ভিটে বর্তমান। যাতায়াতের মাধ্যম: এই স্থানে যাওয়া যায়,মোটর সাইকেল ও রিক্সাভ্যান যোগে এবং হেঁটে। |