
Home শিক্ষক / Teacher > ড. মো: হাসানূজ্জামান / D. Md. Hasanuzzaman (1972)
এই পৃষ্ঠাটি মোট 99925 বার পড়া হয়েছে
ড. মো: হাসানূজ্জামান / D. Md. Hasanuzzaman (1972)
ড. মো: হাসানূজ্জামান
D. Md. Hasanuzzaman
Home District: Jessore, Sarsha
D. Md. Hasanuzzaman
Home District: Jessore, Sarsha
পরিবারি
.jpg)
ড. মোঃ হাসানুজ্জামান (স্বপন) ৪ ফেব্রুয়ারী ১৯৭২ সালে যশোর জেলার শার্শা উপজেলার নৈহাটী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মো: সিরাজুল ইসলাম পেশায় একজন --------------------------------------। মা রাবেয়া খাতুন একজন গৃহিণী। তিনি শারসা উপজেলার সুবর্ণখালী গ্রামের মেয়ে। জনাব হাসানূজ্জামান ৫ ভাই-বোনের মধ্যে দ্বিতীয়। বড় ভাই মো: আসাদুজ্জামান একজন ম্যাজিস্ট্রেট (RDC), তৃতীয় ভাই মো: কামরুজ্জামান যমুনা ব্যাংক লিঃ এর একজন কর্মকর্তা, চতুর্থ ভাই মো: শামসুজ্জামান সুমন বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ এর ছাত্র এবং একমাত্র বোন পারভীন আক্তার উপজেলা মহিলা উন্নয়ন এর একজন কর্মকর্তা।
গাজীপুর জেলার পুবাইল উপজেলায় মেয়ে ফারহানা রহমানের সাথে ১৯ --- সালে তিনি বৈবাহিক সূত্রে আবদ্ধ হন। স্ত্রী ফারহানা রহমান ঢাকার ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি হতে এম. বি. এ সম্পন্ন করেছেন। বর্তমানে তিনি গৃহিণী। বিবাহিতজীবনে তিনি এক কন্যা সন্তানের জনক। তার নাম রাসমিয়াহ্ ইবনাত।
শিক্ষাজীবন:
মোঃ হাসানুজ্জামানের শিক্ষাজীবন শুরু হয় -----------------------------------। প্রতিটি পরীক্ষায় তিনি বরাবরই মেধার সাক্ষর রেখেছেন। তিনি ১৯৮৮ সালে ঝিনাইদহের মহেশপুর উচ্চ বিদ্যালয় হতে এস. এস. সি. পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন। ১৯৯০ সালে যশোর সরকারী মাইকেল মধুসূদন মহাবিদ্যালয় হতে প্রথম শ্রেণী নিয়ে এইচ. এস. সি. পাশ করেন। ১৯৯৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান ও ইলেক্ট্রনিক্স বিষয়ে সাফল্যের সাথে বি. এস. সি. (সম্মান) সম্পন্ন করেন। ১৯৯৪ সালে এম. এস. সি. সম্পন্ন করেন কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে। উভয় ক্ষেত্রেই তিনি প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়েছেন। তিনি পি. এইচ. ডি. সম্পন্ন করেন ২৪ জুন ২০০৯ সালে জাপানের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব ইনফরমেটিক্স, টোকিও থেকে।
পেশাগত জীবন:
হাসানুজ্জামান তাঁর চাকরিজীবন শুরু করেন বেক্সিমকো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা তথ্য পদ্ধতি বিভাগের প্রোগ্রামার হিসেবে ১৯--সালে। এখানে তিনি এপ্রিল ১৯৯৮ হতে মার্চ ২০০০ পর্যন্ত নিযুক্ত ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন ২০০০ সালের ১৮ এপ্রিল তারিখে। ২০০৩ সালের ১ এপ্রিল হতে তিনি সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। ২৫ জুন ২০০৭ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত তিনি কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।
গবেষণা:
জনাব জামান এ পর্যন্ত অসংখ্য আন্তর্জাতিক সম্মেলনে সক্রিয় যোগদান করেছেন। তিনি Haruki Ueno এর সঙ্গে যৌথভাবে “Face and Gesture Recognition for Human-Robot Interaction” শিরোনামে একটি একাডেমিক বই লিখেছেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকীতে তাঁর একক ও যৌথ গবেষণাধর্মী রচনা ও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে ৩০ টিরও বেশি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নিম্নরূপ :
“Adaptive Visual Gesture Recognition for Human-Robot Interaction Using Knowledge-based Software Platform”
“A Nationwide Caching Network for Cost Effective Internet Access”
“A Study on Enhanced Packet Access and Transmission Technique over GSM for RTI Applications”
“ASL Characters Recognition Using Person- Specific Subspace Method”
“Eye-distance based mask selection for person identification”
সম্মাননা:
সম্মাননা হিসেবে তিনি অর্জন করেছেন যশোর শিক্ষাবোর্ড বৃত্তি (এস. এস. সি. ও এইচ. এস. সি) ১৯-----সাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাবৃত্তি (এম. এস. সি প্রোগ্রাম) ১৯-----, জাপান সরকার হতে পি. এইচ. ডি স্কলারশীপ ও জে. এস. পি এস পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশীপ ১৯------।
সাংগঠনিক কর্মকান্ড:
২০০১ হতে ২০০৪ পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচিত সিন্ডিকেট সদস্য। মে ২০০৯ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত (তিন বছর মেয়াদী) তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার জীবনের উল্লেখযোগ্য সাফল্য হচ্ছে ২০০১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ভোটের ব্যবধানে ও একক প্রার্থী হিসেবে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে সিন্ডিকেট সদস্য (প্রভাষক) নির্বাচিত হওয়া।
সাক্ষাৎকার গ্রহণে:
মানিক রক্ষিত
সম্পাদনা:
মোঃ হাসানূজ্জামান (বিপুল)
সর্বোশেষ আপডেট:
মার্চ ২০১২