
Home দৃষ্টিপাত (Visibility) > মূসক আদায়ে যশোর কাস্টমসের সাফল্য
এই পৃষ্ঠাটি মোট 84588 বার পড়া হয়েছে
মূসক আদায়ে যশোর কাস্টমসের সাফল্য
মূসক আদায়ে সাফল্য দেখিয়েছে যশোর কাস্টমস কমিশন। চলতি অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি মূল্য সংযোজন
কর (মূসক) আদায় করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রচারণার কারণে জনসচেতনতা তৈরি হওয়ায় এ সাফল্য এসেছে বলে দাবি করেছেন কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। অবৈধ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীরা কর ফাঁকি না দিলে যশোরে আরো বেশি মূসক আদায় হবে বলেও মনে করেন তারা।
চলতি অর্থবছরে কাস্টমস কমিশন যশোর জেলার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬৮ কোটি টাকা। এজন্য জেলার বিভিন্ন ইটভাটা, জুয়েলারি দোকান, আবাসিক হোটেল, রেস্তোঁরা, সিনেমা হল, পিভিসি ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী, শপিং মল, মোটর গাড়ির দোকান, কসমেটিকসের দোকান, ফাস্ট ফুড শপসহ বিভিন্ন দোকান ও ব্যবসা খাত থেকে রাজস্ব আদায়ের পরিকল্পনা করা হয়।
সে অনুযায়ী কাজ শুরু করেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। তাদের ঐকান্তিক চেষ্টায় এসব খাত থেকে আদায় হয়েছে ৭৫ কোটি টাকা।
কাস্টমস সূত্র জানায়, মূসক আদায়ে মাইকিং, পোস্টারিংয়ের কারণে এবারে আলাদাভাবে এই কার্যক্রম সকলের নজরে আসে। ব্যাপক প্রচারণার কারণে এবারে শহরময় আলোচনার বিষয় ছিলো মূসক।
কাস্টমস সুপারিনটেনডেন্ট শাহ আলম বলেন, “আমরা পূর্বের যেকোন সময়ের চেয়ে এ বছর মূসক আদায়ে বেশি সফল হয়েছি। ব্যাপক প্রচার প্রচারণার জন্য এটা সম্ভব হয়েছে। আমাদের হাতে পর্যাপ্ত জনবল না থাকলেও আমরা চেষ্টা করেছি যাতে পর্যাপ্ত মূসক আদায় হয়। দেশের রাজস্ব বাড়লে উন্নয়ন আরও বেশি ত্বরান্বিত হবে। আমরা আশা করি যশোরে মূসকের যে ধারা চলছে তা অব্যাহত থাকবে ।”
মূসক থেকে দেশের মোট রাজস্বের ৫৬ শতাংশ আদায় হয়। কাস্টমসের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১০-২০১১ থেকে জানা যায়, সে সময়ে কর জিডিপি ছিলো ১২.১৭%। দক্ষিণবঙ্গের ১০টি জেলার মধ্যে কর জিডিপির ক্ষেত্রে এবারে লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৬শ’ ৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে শুধু যশোর থেকেই আদায় হয়েছে ৭৫ কোটি টাকা। টার্গেটের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেশি আদায় হওয়ায় আশার সঞ্চার হয়েছে উন্নয়নের ক্ষেত্রে।

কর (মূসক) আদায় করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রচারণার কারণে জনসচেতনতা তৈরি হওয়ায় এ সাফল্য এসেছে বলে দাবি করেছেন কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। অবৈধ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীরা কর ফাঁকি না দিলে যশোরে আরো বেশি মূসক আদায় হবে বলেও মনে করেন তারা।
চলতি অর্থবছরে কাস্টমস কমিশন যশোর জেলার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬৮ কোটি টাকা। এজন্য জেলার বিভিন্ন ইটভাটা, জুয়েলারি দোকান, আবাসিক হোটেল, রেস্তোঁরা, সিনেমা হল, পিভিসি ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী, শপিং মল, মোটর গাড়ির দোকান, কসমেটিকসের দোকান, ফাস্ট ফুড শপসহ বিভিন্ন দোকান ও ব্যবসা খাত থেকে রাজস্ব আদায়ের পরিকল্পনা করা হয়।
সে অনুযায়ী কাজ শুরু করেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। তাদের ঐকান্তিক চেষ্টায় এসব খাত থেকে আদায় হয়েছে ৭৫ কোটি টাকা।
কাস্টমস সূত্র জানায়, মূসক আদায়ে মাইকিং, পোস্টারিংয়ের কারণে এবারে আলাদাভাবে এই কার্যক্রম সকলের নজরে আসে। ব্যাপক প্রচারণার কারণে এবারে শহরময় আলোচনার বিষয় ছিলো মূসক।
কাস্টমস সুপারিনটেনডেন্ট শাহ আলম বলেন, “আমরা পূর্বের যেকোন সময়ের চেয়ে এ বছর মূসক আদায়ে বেশি সফল হয়েছি। ব্যাপক প্রচার প্রচারণার জন্য এটা সম্ভব হয়েছে। আমাদের হাতে পর্যাপ্ত জনবল না থাকলেও আমরা চেষ্টা করেছি যাতে পর্যাপ্ত মূসক আদায় হয়। দেশের রাজস্ব বাড়লে উন্নয়ন আরও বেশি ত্বরান্বিত হবে। আমরা আশা করি যশোরে মূসকের যে ধারা চলছে তা অব্যাহত থাকবে ।”
মূসক থেকে দেশের মোট রাজস্বের ৫৬ শতাংশ আদায় হয়। কাস্টমসের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১০-২০১১ থেকে জানা যায়, সে সময়ে কর জিডিপি ছিলো ১২.১৭%। দক্ষিণবঙ্গের ১০টি জেলার মধ্যে কর জিডিপির ক্ষেত্রে এবারে লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৬শ’ ৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে শুধু যশোর থেকেই আদায় হয়েছে ৭৫ কোটি টাকা। টার্গেটের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেশি আদায় হওয়ায় আশার সঞ্চার হয়েছে উন্নয়নের ক্ষেত্রে।