
Home সাহিত্যিক / Litterateur > মাহবুবুল আলম গোরা / Mahabubul Alam Gora (1954)
এই পৃষ্ঠাটি মোট 87084 বার পড়া হয়েছে
মাহবুবুল আলম গোরা / Mahabubul Alam Gora (1954)
মাহবুবুল আলম গোরা
Mahabubul Alam Gora
Home District: Magura
পারিবা

বাংলাদেশ টেলিভিশনের এক সময়কার সফল প্রযোজক, নাট্যকার ও সর্বশেষ উপ-মহাপরিচালকের পদে অধিষ্ঠিত জনাব মাহাবুবুল আলম (গোরা) ১৯৫৪ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি যাশোর জেলার মাগুরা মহাকুমায় (বর্তমানে জেলা) জন্মগ্রহণ করেন। পিতা এ্যাডভোকেট শেখ সামসুজ্জোহা (১৯১৫-১৯৭২) বহু সেবামূলক কাজের সাথে জড়িত ছিলেন। শিক্ষা দরদী এবং আইন বিশারদ হিসাবেও তিনি যথেষ্ট খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তিনি মাগুরা মডেল স্কুলে দীর্ঘদিন সহ-সম্পাদক ও সহ-সভাপতি এবং মাগুরা উকিল বারের সভাপতি ছিলেন। মাগুরা কলেজের সাথেও জড়িত ছিলেন দীর্ঘদিন। উল্লেখ্য, তিনি ইংরেজী ভাষায় ব্যুৎপত্তির জন্য লর্ড সিনহা স্বর্ণপদক পেয়েছিলেন। পিতামহ শেখ নাসিম উদ্দীন আহম্মদ বৃটিশ আমলের দারোগা ছিলেন। মাতা হাসিনা খাতুন ছিলেন যশোর শহরের নিকটবর্তী শানতলা গ্রামের মেয়ে। যশোর সদর আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য জনাব আলী রেজা রাজু মাহবুবুল আলমের মামাতো ভাই।
জনাব মাহাবুবুল আলম ছয় ভাই ও তিন বোনের মধ্যে সপ্তম। বড় ভাই এ্যাডভোকেট হাসানউজ্জামান সেলিম মাগুরা উকিল বারের সভাপতি ছিলেন, তিনি ১৯৮০ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তৃতীয় ভাই নজরুল ইসলাম বিসিআইসি’র চীফ ইঞ্জিনিয়ার, তিনি ঘোড়াশাল পলাশ সার কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এম ডি) ছিলেন। ছোট মনিরুল আলম আর্ট কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন নিয়ে বর্তমানে একজন চিত্র শিল্পী।
মাহাবুবুল আলম ১৯৮৫ সালের ৩১শে জুলাই রংপুর জেলার (আদি নিবাস কুড়িগ্রাম) খন্দকার মোঃ আবু বক্কার সাহেবের দ্বিতীয় কন্যা শরিফা খাতুনের (বিএ) সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বিবাহকালীন শ্বশুর মাগুরা জেলা জজ ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি আইন ও বিচার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ন সচিব হন। তিনি অনেকগুলি আইন গ্রন্থের প্রণেতা। মাহাবুবুল আলম সংসার জীবনে এক পুত্র সন্তানের পিতা।
শৈশব ও কৈশর বেলা:
জনাব মাহাবুবুল আলম বাল্যকাল হতে পারিবারিক পরিবেশগতভাবে সাহিত্যনুরাগী হয়ে উঠেন। পারিবারিক লাইব্রেরী হতে গ্রন্থ পাঠ এবং গ্রামোফোনে যাত্রাপালা শুনতে শুনতে তাঁর মধ্যে কিছুটা সাহিত্যিক ভাব চলে আসে। তিনি স্কুলজীবন থেকে বিতর্ক, আবৃত্তি ও গল্প বলার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে অর্জন করেছেন বহু পুরস্কার। পিতা এ্যাড. সামসুজ্জোহা তার সন্তানদের মধ্যে সাংস্কৃতিক অনুরাগের বিষয়ে উৎসহ দিতেন। তিনি সন্তানদেরকে শেক্সপিয়ারের রচনা, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল ইসলামের কবিতা পাঠ করে শোনাতেন। যাতে করে তাদের মধ্যে সাহিত্য সাংস্কৃতিক অনুরাগের সৃষ্টি হয়। জ্ঞান অন্বেষণ মানসে, সৃষ্টিশীল সচেতনার বিকাশ ঘটে।
মাহাবুবুল আলম কৈশর থেকে শিশুতোষ রচনা, গল্প ও প্রবন্ধ রচনা করতেন। এগুলো দৈনিক “পূর্বাদেশ” এর “চাঁদের হাট”, দৈনিক “ইত্তেফাক” এর কচিকাঁচার আসর-এ প্রকাশ হতো। ১৯৬৯ এ মাগুরা থেকে প্রকাশিত সাহিত্য সংকলন “প্রদীপন” এর যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন তিনি। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৬ পর্যনত্ম দৈনিক “বাংলা”য় কবি মাইকেল মধুসূদন বিষয়ে, ২১শের উপর প্রভৃতি তাঁর গবেষণামূলক নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। লেখক হিসাবে তিনি মাহাবুবুল আলম গোরা নাম ব্যবহার করতেন।
শিক্ষা:
মাহাবুবুল আলম শিক্ষাজীবনে একজন অত্যন্ত কৃতি ছাত্র ছিলেন। ১৯৬৮ সালে মাগুরা মডেল হাইস্কুল থেকে ম্যাট্রিক, ১৯৭০ সালে মাগুরা কলেজ থেকে আইএ (সপ্তম স্থান), ১৯৭২ সালে বিএ এবং ১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এমএ পাশ করেন। ১৯৭৭ সালে তিনি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতায় ডাবল এমএ (দ্বিতীয় শ্রেণীতে দ্বিতীয় স্থান) পাশ করেন। পরবর্তীকালে ১৯৮৬ সলে ইংল্যান্ডের বিবিসি ওপেন ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষা ও উন্নয়নমূলক টেলিভিশন বিষয়ক গ্রাজুয়েশন নেন।
পেশাগত জীবন:
জনাব মাহাবুবুল আলম ১৯৮০ সালের ৩ এপ্রিল বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রযোজক হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৮৫ সালে নির্বাহী প্রাযোজক, ১৯৯০ সালে অনুষ্ঠান অধ্যক্ষ, ২০০১ সালে পরিচালক (অনুষ্ঠান ও পরিকল্পনা) পদে পর্যায়ক্রমে পদোন্নতি পান। সর্বোশেষ ২০০৫ সালে উপ-মহাপরিচালক (অনুষ্ঠান) পদে দায়িত্ব প্রাপ্ত হন।
মাহাবুবুল আলম বাংলাদেশ টেলিভিশনের একজন সফল প্রযোজক ও নাট্যকার। “দশ দিগন্ত” ও “অনু পরমানু” অনুষ্ঠান ১৯৮২ সাল থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত তথ্যমূলক পান্ডুলিপি রচনার জন্য প্রযোজনার দিক থেকে কৃতিত্বের দাবিদার। সেই সঙ্গে কবি নজরুল ইসলামের “জ্বীনের বাদশা” (১৯৯৫) এবং “রাজবন্দীর চিঠি” অবলম্বনে “রাজবন্দী” নাট্যরূপ দিয়ে সার্থক প্রযোজনা করেছেন। তিনি সাধারণত নাটক প্রযোজনার ক্ষেত্রে ঔপন্যাসিক ও গল্পকারদের রচনা অন্তর্ভুক্ত করে টিভি নাট্যের মাধ্যমে অভিনয় ধারায় ভিন্ন স্বাদ ও শিল্প কলাকৌশলীর বৈচিত্র্যতায় প্রকাশ করার চেষ্টা করেন। এছাড়া বিনোদনমূলক, শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানে তাঁর একটা মৌলিকতা বজায় রাখার প্রচেষ্টা অন্যতম। ঔপন্যাসিক, গল্পকারদের লেখা কাহিনী উপন্যাসের নাট্যগুলির মধ্যে, রবীন্দ্রনাথের “ইচ্ছা পূরণ” ১৯৮৫, “সমাপ্তি” ১৯৯১, কাজী আবু জাফর সিদ্দিকীর চিত্রনাট্য। গল্পকার হাসান আজিজুল হকের “অচিন পাখি” ১৯৯৫, কথাশিল্পী নাজমুল আলমের “দেয়াল”, সাত পর্বের ধারাবহিক ১৯৯২-১৯৯৩ এবং “একটি অচল আনি” গল্প অবলম্বনে “মুনিয়া”, ১৯৯২, রিজিয়া রহমানের “মায়াবিনী খাঁচা” ১৯৯৫, ড. এনামুল হকের চার পর্বে “আমাদের গল্প” প্রভৃতি। আবু আল সাঈদের রচনা “আত্নাহুতির পালা” নাটকটি তাঁর প্রযোজনায় আরও এক ধাপ সুনামের ক্ষেত্রে প্রসারিত করেছে।
সাপ্তাহিক “চিত্রালি” তে “প্রবেশ নিষেধ” কলামে নাটকটি সম্পর্কে প্রশংসামূলক আলোচনা হয়। মাহাবুবুল আলম ১৯৯৫এ “যায় যায় দিন” পত্রিকা গ্রুপ কর্তৃক শ্রেষ্ঠ নাট্য প্রযোজক হিসাবে সম্মানিত হন।
বাংলাদেশ টেলিভিশনে মাহাবুবুল আলমের প্রথম প্রযোজিত নাটক, ১৯৮৫ এ খায়রুল আলম সবুজের “সমান্তরাল”। অভিনয়ে: আল মুনছুর, লায়লা হাসান, রামেন্দ্র মজুমদার। একই বছর কাজী আবু জাফর সিদ্দিকীর টিভি নাট্য রবীন্দ্রনাথের শিশুতোষ গল্প “ইচ্ছাপূরণ”। অভিনয়ে: সুবর্ণা মোস্তফা। ১৯৯১ সালে রবীন্দ্রনাথের “সমাপ্তি”, অভিনয়ে: জাহিদ হাসান, মোঘনা।
গল্পকার ও নাট্যকার নাজমুল আলমের “দেয়াল” সাত পর্বের ধারাবাহিক নাটক ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত। অভিনয়ে: খায়রুল আলম সবুজ, ফাল্গুনী আহমদ, রেখা আহমদ, ফাল্গুনী হামিদ। ঐ লেখকের অপর একটি নাটক “এশিয়া উইক এ্যাওয়ার্ড” প্রাপ্ত “একটি অচল আনি” গল্প অবলম্বনে “মুনিয়া”। অভিনয়ে: তৌকির, ঈশিতা, লাকি ইনাম। ১৯৯৩ তে “চোখে দেখা”। অভিনয়ে: ফাল্গুনী আহমদ, খায়রুল আলম সবুজ, সুমিতা দেবী। ১৯৯৪ সালে ঈদের হাসির নাটক বদিউজ্জামান খান রচিত “আমি কি হেরিলাম”। অভিনয়ে: মিতা নূর, নাজমা আনোয়ার, শহিদুজ্জামান সেলিম। ১৯৯৫ সালে “তারায় তারায় খচিত” অভিনয়ে: আজিজুল হাকিম, জাহিদ হাসান, শমী কায়সার ও বিজরী বরকতুল্লাহ। একই বছরে গল্পকার হাসান আজিজুল হাকের “অচিন পাখী” ২১ শে নাটক অভিনয়ে: বুলবুল আহমদ, আফরোজা উচ্ছাস। বিজয় দিবস উপলক্ষে নাটক “করোটি”। অভিনয়ে: জাহিদ হাসান, বিপাশা হায়াত, লায়লা হাসান। খায়রুল আলম সবুজের “আত্নজা”, অভিনয়ে: মীম, খায়রুল আলম সবুজ, জিন্নাত বরকতুল্লাহ।
ঔপন্যাসিক রিজিয়া রহমানের “মায়াবিনী খাঁচা”। অভিনয়ে: আফরোজা বানু, খায়রুল আলম সবুজ, তানিয়া আহমেদ। ১৯৮৬ সালে “হাসি পুষ্পের হাসি”। অভিনয়ে: আজিজুল হাকিম, বিজরী বরকতুল্লাহ, তরু মোস্তফা। ১৯৯৭ এর ডিসেম্বরে আবু আল সাঈদের “আত্নাহুতির পালা”। অভিনয়ে: গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ সিদ্দিক হোসেন, খায়রুল আলম সবুজ, রাত্রী। ড. এনামুল হকের চার পর্বের “আমাদের গল্প”। অভিনয়ে: আজিজুল হাকিম, শমী কায়সার, মেমী, পিযুষ, আফরোজা বানু।
উপরোক্ত উল্লেখযোগ্য নাটকগুলি ছাড়াও ঈদের আনন্দ মেলা, সঙ্গীতানুষ্ঠান, বিভিন্ন গবেষণামূলক অনুষ্ঠান প্রযোজনায় তিনি সুনাম অর্জন করেছেন। গবেষণামূলক “দশ দিগন্ত” ও বিজ্ঞান ভিত্তিক গবেষণামূলক “অণু-পরামাণু” অনুষ্ঠান তিনি ১৯৮২ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত সফলভাবে প্রযোজনা করেছেন।
মালয়েশিয়ার কুয়ালামপুরে ১৯৮০ সালে এ টেলিভিশন অনুষ্ঠান প্রযোজনা সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনের নাটক বিভাগের অধ্যক্ষ হিসাবে ১৯৯৯ এ সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত নাটক প্রযোজনা সংক্রান্ত ওয়ার্কশপে যোগদান করেন। ২০০২ সালে কুয়ালামপুরে অনুষ্ঠিত ডকুমেন্টারি এক্সচেঞ্জ সংক্রান্ত সভায় অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানের মধ্যে দশ দিগন্ত, দিন পনেরো, অন্বেষা, অণু-পরামানু, বহুরূপী, বিন্দু থেকে সিন্ধু, এক দুই তিন, হাজার বছর ধরে উল্লেখযোগ্য। প্রযোজিত অন্যান্য অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে আইন আদালত, উপহার, শতাব্দীর প্রান্তে দাঁড়িয়ে, অগ্নিবীণা প্রভৃতি।
প্রযোজিত নাটকের মধ্যে “নীলকণ্ঠ পাখি”, “আত্নজা”, “মুনিয়া”, “চোখেদেখা”, “পেন্সীল”, “তারায় তারায় খচিত”, “সমাপ্তি”, “নীলু”, “কে হায় হৃদয় খুঁড়ে”, “রাজবন্দী”, “জীনের বাদশা”, “হাতবদল”, “করোটি”, “বেঁধেছি আমার প্রাণ”, “আমি কি হেরিলাম”, “চার অধ্যায়”, “সমান্তরাল”, “হাসি পুষ্পের হাসি”, “বয়ে নিরত্তর”, “নগরবাসী”, “অন্যপৃষ্ঠা”, “সন্দেহ”, “কলমীলতা”, “আত্নাহুতির পালা”, “গিফ্ট”, “অচিন পাখী”, “মায়াবী প্রাসাদ”, “দুঃখের সুখের স্বাদু ব্যঞ্জন”, “একটি কবিতা-আত্নহননের আগে”, “কস্তুরীমৃগসম” উল্লেখযোগ্য।
২০০০ এ বাংলাদেশ টেলিভিশনে “স্টুডিও প্লে” প্রচলনের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। “স্টুডিও প্লে”র মধ্যে উল্লেখযোগ্য সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর “সুড়ঙ্গ”, মুনীর চৌধুরীর “কবর” ও “গুর্গণ খাঁর হীরা”, সাঈদ আহমদের “কালবালা” ও “প্রতিদিন একদিন”। প্রযোজিত ধারাবাহিক নাটক: “দোয়াল”, “আমাদের গল্প” ও “মায়াবিনী খাঁচা”।
রচিত নাটক (টেলিপ্লে): “মায়াবী প্রাসাদ”, “দুঃখ সুখের স্বাদু ব্যঞ্জক”। নাট্যরূপ “রাজবন্দী”, “জীনের বাদশা”, “হাতবদল”, “মাটিরপুতুল”। প্রকাশিত গ্রন্থ: “মায়াবী প্রাসাদ” (নাটক), “তাক দুমা দুম”, “লিমেরিক”, “হাতি” (শিশুতোষ), “অমৃত দুঃখ অমৃত সুখ” (কবিতা)।
১৯৯৫তে নাটকে “যায় যায় দিন” পুরস্কার, নাটক রচনার জন্য ২০০২ এ “মধুসূদন একাডেমী পুরস্কার”, নাট্যকার হিসাবে “জিয়া স্বর্ণপদক-২০০১ ও নাটক প্রযোজনার জন্য “টেনাশিনাস পদক” লাভ।
বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ টেলিভিশনের নাটক, সঙ্গীত, বিতর্ক ও শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের বিভাগীয় প্রধান অর্থাৎ অনুষ্ঠান অধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তথ্যসূত্র:
আশরাফুজ্জামান
সম্পাদনা:
মো: হাসানূজ্জামান বিপুল
বদরুদ্দোজা মাহমুদ তুহীন।
তারিখ: ০৭.১০.২০১১